ভর্তির হার ৯৮%, ঝরে পড়ার হার হ্রাস করে ৪.০%, সকল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে Email ID, Facebook একাউন্ট খোলা হয়েছে। এর ফলে অফিস এবং বিদ্যালয়ের সহজ যোগাযোগ স্হাপন হয়েছে এবং সেবা গ্রহণের দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। শিক্ষাকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দেবার জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপ সমূহের মধ্যে অন্যতম হলো- শতভাগ ছাত্রছাত্রীর মাঝে বিনামূল্যে বই বিতরণ কার্যক্রম। নারী শিক্ষাকে এগিয়ে নেবার জন্য প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত চালু করা হয়েছে উপবৃত্তি ব্যবস্থা। বর্তমানে এ উপজেলায় ২৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে নতুন করে জাতীয়করণ করেছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষকের চাকরি সরকারীকরণ করা হয়েছে। ১৯৯০ সালে বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিশুর শতকরা হার ছিল ৬১, বর্তমানে তা উন্নীত হয়েছে শতকরা ৯৭.৭ ভাগে। শিক্ষার সুবিধাবঞ্চিত গরিব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে “শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট আইন, ২০১২ প্রণয়ন করা হয়েছে, গঠন করা হয়েছে "শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট”। তাছাড়াও বর্তমানে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার পাশের হার উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৭ সনের প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার পাশের হার ৯৮%। তার মধ্যে প্রাথমিক বৃত্তির পরিমাণ টেলেন্টপুল ৩২ জন এবং সাধারণ বৃত্তি ৪৫ জন। প্রতিটি বিদ্যালয়ে মিড-ডে মিল চালু করা হয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মান উন্নয়নে বিষয় ভিত্তিক প্রশিক্ষণ চালু রয়েছে। ফলে সকল বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের লেখার পড়ার মান উন্নয়নের ভূমিকা পালন করছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস